ঘরের ভেতর কি বাইরে; সব জায়গায় আল্লাহর নিরাপত্তাই মানুষের জন্য যথেষ্ট। তবে আল্লাহ তাআলা ঘরের ভেতর কিংবা বাইরে তাদেরই নিরাপত্তা দান করবেন; যারা কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করবে। তবে এর ব্যতিক্রমও ঘটে; যা আল্লাহর
সন্তান আল্লাহ তাআলার দান। বাবা মা তথা সবার জন্য সন্তান দুনিয়ার সেরাদান। দুনিয়াতে সন্তান লাভ আল্লাহ তাআলার এক মহা অনুগ্রহ। দুনিয়াতে চাইলে অনেক কিছু পাওয়া যায় কিন্তু চাইলে সন্তান পাওয়া সম্ভব নয়।আর সন্তানদের মধ্যে মা-বাবার
পরকালে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে মুমিন বান্দার চূড়ান্ত চাওয়া-পাওয়া। অথচ কত ভয়ংকর কথাই না এটি যে, মহান আল্লাহ তিন শ্রেণির মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না এবং তারা ভোগ করবে নির্ধারিত আজাব!
ইবাদতের সময় সাওয়াব বা প্রতিদান পাওয়ার আশায় ইয়াহুদিরা পশ্চিম দিকে আর নাসারারা পূর্ব দিকে মুখ ফেরাতো। তাদের এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলার ঘোষণা ছিল ভিন্ন। সাওয়াব কিংবা প্রতিদান পাওয়ার আশায় আল্লাহর ভালোবাসা ও আনুগত্য ছাড়া পূর্ব-পশ্চিমে
রাতের সূচনায় সন্ধ্যা থেকে শুরু করে দিনের আলো না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক শিশুকে নিজেদের সঙ্গে একত্রে রাখার কথা বলেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আবার তিনি রাতের সময়টিতে ঘরের দরজাও বন্ধ রাখতে বলেছেন। কিন্তু কেন
অনেক সময় মানুষ কাজের চাপে দিশেহারা হয়ে যায়। অস্থিরতা ও টেনশনে স্থির থাকতে পারে না। সে সময় মহান আল্লাহ সাহায্য ছাড়া শারীরিক, আত্মিক কিংবা মানসিক প্রশান্তি পাওয়ার কোনো উপায় নেই। তাই কাজ যত কঠিনই হোক
ইসলামে ব্যভিচার মারাত্মক গুনাহ। ইসলামি শরিয়াহ মতে মানুষের চারটি অঙ্গের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারলেই বাস্তবে অনেক গুনাহ ও ব্যভিচারের মতো পাপ থেকে নিজেদের মুক্ত রাখা খুবই সহজ। আর তাতে ঈমানি শক্তিও বৃদ্ধি পাবে। তন্মধ্যে চোখ
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমরা সালামের বেশি প্রসার করো, তাহলে শান্তি ও নিরাপত্তা পাবে। সালাম হলো শান্তি ও নিরাপত্তা পাওয়ার অন্যতম মাধ্যম। শুধু তা-ই নয়, প্রকৃত মুমিন হওয়ার অন্যতম উপায়ও সালাম। কিন্তু এটি