আল্লাহকে ভয় করে কান্নার গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক বেশি। হাদিসে পাকে আল্লাহর নবি ঘোষণা করেছেন, জাহান্নামের আগুন সেই চোখকে স্পর্শ করবে না; আল্লাহর ভয়ে যাদের চোখ থেকে পানি ঝরে। কত চমৎকার ঘোষণা দিয়েছেন নবিজী। আল্লাহ
হজরত আবু সাঈদ খুদরি রাদিয়াল্লাহু আনহু ও আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,জান্নাতিরা (সবাই) যখন জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে; তখন একজন ঘোষণাকারী (সব জান্নাতিদের প্রাপ্তি সম্পর্কে) ঘোষণা করবে যে-
তোমাদের
আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের জন্য দুই শব্দের একটি তাসবিহ নির্ধারণ করেছেন। দুই শব্দের এই তাসবিহটি আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয়। হাদিসের বর্ণনায় প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছেন। শব্দ দুইটি কী?
হজরত আবু যার
কেয়ামতের দিন প্রতিটি মানুষের অবস্থা হবে ভয়াবহ। সেদিন কেউ কারো কোনো উপকারে আসবে না। আবার কেউ তার নেক আমল দিয়ে কিংবা হিসাব দিয়েও পার পাবে না। এ কারণে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ মর্মে
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হে ওমর! উঠ এবং তিনবার ঘোষণা করে দাও- ঈমানদার ব্যতীত অন্য কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না। আবার হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে ৩ কাজ মানুষকে জান্নাতে যেতে দেবে না। কী
যারা নিজেদের জীবনের সবকিছু আল্লাহর কাছে চান। আল্লাহ যখন যা দেন তাতেই সন্তুষ্ট থাকেন; এমন বান্দাদের অনুগ্রহ প্রার্থনা অন্যদের চেয়ে একটু ভিন্ন। আর এ অনুগ্রহ প্রার্থনার মর্যাদাও অনেক বেশি। যেখানে নিজেরে কোনো চাহিদা থাকে না।
আত্মীয়-স্বজন মারা গেলে হাউ-মাউ করে উচ্চ আওয়াজে কান্নাকাটি-আহাজারি করা ইসলামে নিষিদ্ধ। যদিও আপনজনের মৃত্যু সীমাহীন কষ্টের। এ সময় যারা ধৈর্য ধরবেন আল্লাহ তাআলা তাদের উত্তম বিনিময় দান করবেন। তবে আত্মীয়-স্বজনের মৃত্যুতে শোক পালন করা যাবে।
দোয়া-ই ইবাদত। আবার দোয়াকে ইবাদতের মূলও বলা হয়েছে। এই দোয়া কবুলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সময় ও স্থান আছে। যে সময় ও স্থানে দোয়া কবুল হয়। মানুষের দোয়া কবুল হওয়ার জন্য এমন কিছু নেক আছে; যেগুলো দোয়া