ছোট্ট একটি দোয়া। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিয়মিত দিনের শুরুতে এই দোয়ার আমলটি করতেন। যাতে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি আবেদন। এ দোয়ার বরকতে মহান আল্লাহ বান্দাকে দান করতে পারেন- উপকারি জ্ঞান, পবিত্র রিজিক ও কবুলযোগ্য
মানুষের ভালো ও মন্দ কাজ কোনটি? তা বোঝার উপায় কী- এ সম্পর্কে হাদিসে পাকে একাধিক উপমা এসেছে। নবিজী বলেছেন, যে মানুষ শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় কাজ করবে এবং লোকজন তাঁকে ভালো কাজের জন্য ভালোবাসবে; এটা
মহামারি করোনায় বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। এরই মাঝে নতুন করে ওমিক্রণ সংক্রমণও বেড়ে চলেছে। নতুন বছরের শুরুতেই মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা জরুরি। আল্লাহর কাছে এভাবে প্রার্থনা করা- হে দয়াময় প্রভু! অতিতের ভুলগুলো ক্ষমা করে
মুমিনের জন্য সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে আসে শীতকাল। শীতকাল এলেই নেককার মুমিনগণ খুবই আনন্দিত হয়। অন্য ঋতুগুলোর চেয়ে শীতকালে মুমিন বান্দার কাছে বেশি প্রিয়। কিন্তু কেন? এমন কী কারণ আছে যে, মুমিন বান্দা শীতকাল এলে আনন্দিত
সুন্দর ও উত্তম নাম পাওয়া প্রতিটি নবজাতকের জন্মগত অধিকার। আর সন্তানের সুন্দর নাম রাখা মা-বাবার ধর্মীয় ও নৈতিক দায়িত্ব। কেননা ইসলামে সুন্দর নাম রাখার গুরুত্ব অনেক বেশি। নাম দিয়েই ব্যক্তির প্রথম পরিচয় ফুটে ওঠে। বাস্তব
কোনো ব্যক্তি মারা গেছে। তার ছেলে-মেয়ে বা ওয়ারিসদের মধ্যে যারা বেঁচে আছে; তারা যদি মৃত ব্যক্তির কল্যাণের উদ্দেশ্যে দান-সাদকা করে তবে তাতে কি মৃত ব্যক্তির আমলনামায় সওয়াব লেখা হবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
মৃত
ধীরে ধীরে বাড়ছে শীত। দিনভর ঘন কুয়াশায় অনেক সময় সূর্যও দেখা যায় না। হিমলে হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। কনকনে এই শীতে বস্ত্রহীন অসহায় মানুষের ভোগান্তি চরমে। তাই সাধ্যমতো শীতবস্ত্র দিয়ে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো
রাগের সময় নেওয়া মানুষের প্রতিটি পদক্ষেপেই ভুল হয়। মাত্রাতিরিক্ত এই রাগে মানুষের মানসিক ও শারীরিক উভয় দিকের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই রাগ বরাবরই মানুষের ক্ষতি ছাড়া ভালো কিছুই বয়ে আনে না। এজন্য যথাসম্ভব রাগকে