জান্নাত অবধারিত হওয়া যে কোনো মুমিনের জন্য অনেক বড় সুখবর। এমন সুসংবাদই দিয়েছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কিন্তু অবধারিত জান্নাতের জন্য কী কী আমল করতে হবে। এ সম্পর্কে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলালাইহি ওয়া কী
প্রয়োজন পূরণ কিংবা অন্তর নরম হওয়া খুবই জরুরি। কারো কাঙ্ক্ষিত প্রয়োজন পূরণ না হলে কিংবা কারো অন্তর নরম না হলে বিপদ কিংবা আপত্তির সীমা থাকে না। পক্ষান্তরে ভালো মানুষের অন্তর নরম হয়। কোমল থাকে। দয়া-মায়া
রোগী দেখা, তার সেবা-যত্ন করা, খোঁজ-খবর নেওয়া, সান্তনা দেওয়া নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুমহান আদর্শ ও সুন্নাত। প্রিয় নবি অসুস্থ ব্যক্তির সেবা করাকে নেক আমল ও ইবাদত হিসেবে ঘোষণা করেছেন। রোগী দেখার রয়েছে দোয়া
সমাজে একটি প্রচলন বেশি ঘটে থাকে যে- চলার পথে কিংবা যানবাহনে হরহামেশা একে অপরের বাবা-মাকে তুলে গালাগাল করে। অথচ তারা জানে না যে, অন্যের বাবা-মাকে গালি দেওয়ার অপরাধ কতবেশি মারাত্মক। হাদিসে পাকে এসব ব্যক্তিকে নিজের
একটি ছোট্ট ও সহজ আমলের ৩টি বিশেষ মর্যাদা। মুমিন মুসলমানের জন্য এর চেয়ে বড় সৌভাগ্যের ব্যাপার আর কী হতে পারে! কোনো মুসলিম যদি নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর একবার দরূদ শরিফ পড়ে মহান আল্লাহ
আল্লাহর তাসবিহ বা প্রশংসামূলক বাক্য পড়ার ফজিলত অনেক বেশি। কিন্তু এসব তাসবিহ (সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার) পড়ার সময় আঙুল বা আঙুলের কর গুনে গুনে পড়ার কি বিশেষ কোনো ফজিলত আছে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা
মাঝ রাতে ঘুম ভেঙে গেলে যদি কেউ তার বিছানা থেকে ওঠে যায় তবে করণীয় কী? আবার পুনরায় ঘুমাতে গেলেই বা তার জন্য করণীয় কি? এ সম্পর্কে কী দোয়া ও আমল করতে বলেছেন বিশ্বনবি? গভীর রাতে
কাউকে নতুন পোশাক বা কাপড় পরতে দেখলে কিংবা নতুন পোশাক পরিয়ে দিয়ে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জন্য দোয়া করতেন। প্রশংসা করতেন। উৎসাহ দিতেন। প্রিয় নবির দোয়া এবং প্রশংসা বাক্যও ছিল চমৎকার। কী