সালাম একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত আমল ও ইবাদত। সুন্নাত এ আমলটি করতে গিয়ে কেউ কাউকে সালাম দিলে এর জবাব দেওয়া ওয়াজিব বা আবশ্যক হয়ে যায়। সালামের অনেক উপকারিতা ও ফজিলত রয়েছে। একটি চমৎকার একটি ফজিলত হলো-
খাবার-পানীয় গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত আমল। খাওয়ার শুরুতে কেউ তা বলতে ভুলে গেলে খাবার মাঝে যখনই স্মরণ হবে তখনই তা পাঠ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কিন্তু কোনও হালাল
মানবজাতির জন্য সৃষ্টিকর্তা কতৃক মনোনীত একমাত্র জীবন বিধানের নাম ইসলাম। আর ইসলামের সবচেয়ে সম্মানিত গুণ হলো চারিত্রিক পবিত্রতা। যা অর্জিত হয় লজ্জাশীলতার দ্বারা। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন চারটি জিনিস নবিদের সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত তার মধ্যে লজ্জাশীলতা একটি
নিয়ত তথা সঙ্কল্প বা ইচ্ছা, অভিপ্রায় ইবাদতের মূল। নিয়ত শব্দটি ইখলাসের সমার্থক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। নিয়ত ইবাদতের প্রাণ। কুরআনুল কারিমে হুবহু নিয়ত শব্দটি ব্যবহার করা হয়নি। কুরআনুল কারিমে ইখলাস শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
চারিত্রিক গুণাবলীই মুমিনের সেরা সম্বল। দুনিয়ার জীবনে যার চলাফেরা, কথা বলার ভাবভঙ্গি যত সুন্দর তার জীবনমান আল্লাহর কাছে অনেক উঁচু ও সম্মানের। আর তা মানুষের পরকালকেও সম্মান ও মর্যাদার আসনে পৌঁছে দেয়। কোরআন ও সুন্নাহর
নামাজের শেষ বৈঠকে আল্লাহর কাছে ৪টি বিষয় থেকে আশ্রয় প্রার্থনার কথা বলেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এ প্রার্থনায় আল্লাহর কাছে মানুষের বিনয়, অভাব, অধীনতা এবং দাসত্ব প্রকাশ করা হয়েছে। এটি সব নামাজির জন্য মোস্তাহাব
পাপের কথা বলে বেড়াতে নেই। কারণ পাপের কথা অন্যের কাছে প্রকাশ করলে তার সাক্ষী হয়ে যায়। এ জন্য কখনো কোনো পাপ করে ফেললে তা গোপন রাখতে হয়। পাপ হোক চাই নিজের কিংবা অন্যের। হাদিসে পাকে
ভালোবাসা একটি সুন্নাত আমল। তবে এটি বর্তমান সময়ের প্রচলিত ভালোবাসা দিবসের ভালোবাসা নয়। ভালোবাসা কেমন হবে? কাকে ভালোবাসতে হবে? কি জন্য ভালোবাসতে হবে? ভালোবাসার মানদণ্ড কেমন হবে? এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। এই ভালোবাসার