মানুষ ভুল করে, ভুলে যায়। এ ভুলের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। কোনো বিষয় ভুলে যাওয়া কিংবা কোনো কাজে ভুল করা থেকে বাঁচার উপায় কী?
আল্লাহ তাআলা মানুষকে ছোট্ট একটি দোয়ার মাধ্যমে তার কাছে ভুলে যাওয়া কিংবা ভুল
প্রতিদিন কোনো না কোনো কাজে ঘর থেকে বাইরে বের হতে হয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও বিভিন্ন কাজে ঘর থেকে বের হতেন। তিনি ঘর থেকে বের হওয়ার সময় সংক্ষেপে অনেকগুলো বিষয়ে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতেন।
সমাজ জীবনে লেনদেন-বেচাকেনা খুবই জরুরি কাজ। আবার প্রয়োজনের তাগিদে এসব কাজে ঋণও দেওয়া-নেওয়ার করতে হয়। এসব লেনদেন বেচাকেনা ও ঋণ আদান-প্রদানে কোমলতা অবলম্বন করলেই বান্দার গুনাহ মাফ হয় বলে ঘোষণা দিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি।দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয়
কালেমা। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- ছোট্ট একটি বাক্য। ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের মূলমন্ত্র। যে বাক্য পড়ার মাধ্যমে মানুষ বহু বিশ্বাস থেকে এক আল্লাহর দিকে ফিরে আসে। কিন্তু কালেমা কেন পড়বেন? কালেমা পড়ার উপকারিতা ও সুসংবাদই বা কী?
জিকির বা আল্লাহর স্মরণ কেন্দ্রিক হবে মুমিনের জীবন। সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা, ঘুমানোর আগে, পরে কিংবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে সাধ্যমতো সদা-সর্বদা জিহ্বা ও অন্তরকে আল্লাহর স্মরণ তথা জিকিরে আদ্র করে রাখাই মুমিনের কাজ। তবে আল্লাহর
ইসলামে যে কোনে কাজে বিশুদ্ধ নিয়তের গুরুত্ব অনেক বেশি। নিয়তে বিশুদ্ধতা না থাকলে ভালো কাজেরও কোনো মূল্য নেই। এমনকি নিয়তে গরমিল থাকার কারণে ভালো কাজ করেও কঠিন শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। হাদিসের বর্ণনা থেকে তা
চরম বিপদে পড়লে অনেকে দিশেহারা হয়ে যায়। এমনকি আল্লাহর কাছে নিজের মৃত্যু কামনা করতে থাকে। তাই চরম বিপদে হতাশাগ্রস্ত হয়ে মৃত্যু কামনা না করে আল্লাহর কাছে প্রিয় নবির শেখানো ভাষায় দোয়া করা। যেভাবে বলেছেন বিশ্বনবি-
اللَّهُمَّ
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ;গিবত যদিও জবানের গুনাহ কিন্তু এটা জেনা-ব্যভিচারের চেয়েও মারাত্মক অপরাধ। সাহাবায়ে কেরাম এ কথা শুনে আশ্চর্য হলেন; গিবত কীভাবে জেনার চেয়ে মারাত্মক! তারা আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! গিবত