মাঝ রাতে ঘুম ভেঙে গেলে যদি কেউ তার বিছানা থেকে ওঠে যায় তবে করণীয় কী? আবার পুনরায় ঘুমাতে গেলেই বা তার জন্য করণীয় কি? এ সম্পর্কে কী দোয়া ও আমল করতে বলেছেন বিশ্বনবি? গভীর রাতে
কাউকে নতুন পোশাক বা কাপড় পরতে দেখলে কিংবা নতুন পোশাক পরিয়ে দিয়ে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জন্য দোয়া করতেন। প্রশংসা করতেন। উৎসাহ দিতেন। প্রিয় নবির দোয়া এবং প্রশংসা বাক্যও ছিল চমৎকার। কী
মানসিক অস্থিরতার কারণে নামাজ-রোজা ও ইবাদত-বন্দেগিসহ কোনো কাজেই মন বসছে না। সব কাজেই প্রচণ্ড অস্থিরতা কাজ করছে। এমন সময় মনের অস্থিরতা দূর করতে কী করবেন? এ অবস্থায় ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
যে কোনো কাজের জন্যই মানসিক
ইবাদত-বন্দেগি কিংবা ভালো কাজে মন বসে না। অনেক সময় এমনটি হয়ে থাকে। এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনার কথা বলেছেন। দোয়া করতে বলেছেন। কী সেই দোয়া?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সালাম পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ সম্ভাষণ, সর্বোত্তম অভ্যর্থনা, যথাযথ সম্মান প্রদর্শন এবং একটি গণদোয়া। সালাম ইসলামী সংস্কৃতির প্রথম অংশ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। সালামের ব্যাপক প্রচলন এবং এটাকে ইবাদত হিসেবে নেয়ার জন্য কুরআন ও হাদিসে অধিক গুরুত্ব
চরম বিপদে যখন কেউ সাহায্যকারী থাকে না তখনও আল্লাহ বান্দাকে সাহায্য করেন। রিজিক দেন। আলো-বাতাস কোনো কিছু থেকেই বঞ্চিত করেন না। এমনকি আল্লাহ তাআলা ৩ আমলে উম্মতে মুহাম্মাদিকে দুর্দিনে সাহায্য করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন স্বয়ং
কাজের ফাঁকে কিংবা অবসরে মানুষ কত কাজই না করে থাকে। কেউ গান শুনে, কেউ নাটক, সিনেমা কিংবা টিকটক জাতীয় মুভি দেখে সময় অতিবাহিত করে। কিন্তু এই অবসর সময় কিংবা কাজের ফাঁকে ছোট ছোট অনেক জিকির
কেউ যদি রাতে ভয়ংকর বা দুঃস্বপ্ন দেখে; যা দেখে সাধারণত মানুষ পেরেশান বা হাঁপিয়ে ওঠে। চরম ভয় পায়। রাতের ওই সময়টি অস্থিরতায় কাটে। শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেড়ে যায়। সর্বেপরি প্রচণ্ড ভয়ে ঘুম ভেঙে যায়; তখন করণীয়