কাজের ফাঁকে কিংবা অবসরে মানুষ কত কাজই না করে থাকে। কেউ গান শুনে, কেউ নাটক, সিনেমা কিংবা টিকটক জাতীয় মুভি দেখে সময় অতিবাহিত করে। কিন্তু এই অবসর সময় কিংবা কাজের ফাঁকে ছোট ছোট অনেক জিকির
কেউ যদি রাতে ভয়ংকর বা দুঃস্বপ্ন দেখে; যা দেখে সাধারণত মানুষ পেরেশান বা হাঁপিয়ে ওঠে। চরম ভয় পায়। রাতের ওই সময়টি অস্থিরতায় কাটে। শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেড়ে যায়। সর্বেপরি প্রচণ্ড ভয়ে ঘুম ভেঙে যায়; তখন করণীয়
সন্তানকে উত্তম চরিত্রের অধিকারী করে গড়ে তোলার বিষয়ে কোরআন-সুন্নায় বাবা-মাকে বিশেষ দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাবা-মার উদ্দেশ্যে বলেছেন-
কোনো বাবা তার ছেলেকে উত্তম শিষ্টাচার অপেক্ষা বেশি উত্তম আর কোনো বস্তু দান করতে
কঠিন বাস্তবতা ও সত্য কথা হলো মৃত্যু সুনিশ্চিত। সবাইকে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। মানুষ মারা গেলে উপস্থিত ব্যক্তিদের জন্য ৬টি কাজ দ্রুততার সঙ্গে করা জরুরি। যে কাজগুলো মৃতব্যক্তির জন্য বিভিন্ন দিক থেকেই উপকারী। কাজ ৬টি
টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পরা নিষিদ্ধ। যারা লুঙ্গি বা পাজামা টাখনুর নিচে পরবে তাদের ভয়াবহ পরিণতির কথা বলেছেন স্বয়ং বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। টাখনুর নিচে কাপড় পরা নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ ও পরিণতি কী? এ
পারস্পরিক সুসম্পর্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সুসম্পর্কে ফাটল ধরে এমন কোনো কাজকে ইসলাম সমর্থন করে না। এমনকি কেউ যেন কারো সঙ্গে ৩ দিনের বেশি কথাবার্তা বলা থেকে বিরত না থাকে সে ব্যাপারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা ও শাস্তির
ইসলামে যে কোনে কাজে বিশুদ্ধ নিয়তের গুরুত্ব অনেক বেশি। নিয়তে বিশুদ্ধতা না থাকলে ভালো কাজেরও কোনো মূল্য নেই। এমনকি নিয়তে গরমিল থাকার কারণে ভালো কাজ করেও কঠিন শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। হাদিসের বর্ণনা থেকে তা
করোনা মহামারির পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে ডেঙ্গুর প্রভাবও বেড়ে গেছে। স্বাভাবিকভাবেই জ্বর নিয়ে মানুষের মাঝে প্রবল উদ্বেগ ও দুঃশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে। তাই এ সময়ে সাবধানতা অবলম্বনের বিকল্প নেই। যারা জ্বর ও ব্যাথ্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন, তাদের প্রথম