সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়েছে নতুন বছর ১৪৪৩ হিজরি। হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম। হজরত ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর প্রস্তাবনায় মহররম মাসকে হিজরি বছরের প্রথম মাস হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়। এ মহররম মাস কী? এ মাসের স্মরণীয়
কোনো কিছু কুলক্ষুণে বা অশুভ মনে হলে কী করবেন? এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কুলক্ষুণে মনে করে কেউ যদি তার প্রয়োজনীয় কাজ থেকে বিরত থাকে, তাহলে তা শিরক। এ অবস্থায় করণীয় ও
মানুষের প্রতি দয়া করার মাধ্যমে মহান আল্লাহর অনুগ্রহ পাওয়া সম্ভব। হাদিসে পাকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমনই ঘোষণা দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা ওই ব্যক্তির প্রতি দয়া করে না; যে মানুষের প্রতি দয়া করে না। মানুষের
ইচ্ছা-অনিচ্ছায় অনেক ভুল করে মানুষ। এসব ভুলে অনেক পাপ কাজও সংঘটিত হয়। ভুলের পাপ থেকে বেঁচে থাকতে কুরআন-সুন্নায় সব সময় আল্লাহ তাআলাকে বেশি বেশি ভয় করার কথা বলা হয়েছে। কারণ আল্লাহর ভয় মানুষকে অন্যায়ের পাপ
ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করতে কে না চায়। মুসলিম উম্মাহর সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ চাওয়া হচ্ছে ঈমানি মৃত্যু। যে মৃত্যুতে রয়েছে প্রশান্তি ও চূড়ান্ত সফলতা। নামাজরত অবস্থায় মৃত্যু কিংবা কুরআন তেলাওয়াতরত অবস্থায় মৃত্যুই কেবল উত্তম মৃত্যুর নিদর্শন
গোনাহমুক্ত সময় মানুষের জন্য সেরা উপহার। আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে মুক্ত থাকা মহান আল্লাহর অনুগ্রহও বটে। মানুষের জন্য গোনাহমুক্ত এমন কিছু সময়ের বর্ণনা দিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তাহলো-
১.অপ্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায়
অনেকেই দ্বিধা-দ্বন্দ্বে থাকেন যে,
সাদকায়ে জারিয়া। যে সাদকা বা দানের ফজিলত মৃত্যুর পরও থাকে চলমান। হাদিসে পাকে সাদকায়ে জারিয়ার অন্যতম কয়েকটি খাতের কথা এসেছে। কিন্তু গাছ লাগানোও কি সাদকায়ে জারিয়া? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
গাছ লাগানো সাদকায়ে জারিয়ার
১. হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমআর দিনের আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, এতে (এ দিনে) কিছু সময় আছে এমন, যখন কোনো মুসলিম বান্দা দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করে