সব সময় যাদের দোয়া কবুল করা হয় তারা মুসতাজাবুদ দাওয়াহ। এ ছাড়াও এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যাদের দোয়া আল্লাহ তাআলা সব সময় কবুল করেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন ৬ শ্রেণির ব্যক্তির কথা হাদিসে
কুরবানি না দিলে কী হয়? কুরবানি না দেওয়ার পরিণতিই বা কী? সক্ষম ব্যক্তি কুরবানি না করলে কি গোনাহগার হবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী? কুরবানি আত্মত্যাগের আর্থিক ও আত্মিক অন্যতম ইবাদত। এ ইবাদত প্রত্যেক হিজরি
আল্লাহ তাআলার কাছে জুমআর দিন দুই ঈদের দিনের চেয়েও মর্যাদাবান এবং উত্তম। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এ দিনের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়টি তুলে ধরেছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। এ কারণেই জুমআর দিনটি ইবাদত-বন্দেগিতে অতিবাহিত করার নির্দেশ এসেছে কুরআন
বিপদ মানুষের নিত্যসঙ্গী। যে কোনো সময় বিপদ-আপদ, বালা-মুসিবতে আক্রান্ত হতে পারে মানুষ। কখন কার বিপদ হবে এটা নিশ্চিত করে বলার সুযোগ নেই। এসব বিপদে অনেকেই দিশেহারা ও কিংকর্তব্য বিমূঢ় হয়ে পড়ে। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি
প্রায় দেড় বছর ধরে আমরা মহামারি করোনার সাথে লড়ছি। এরমধ্যে অনেকের আত্মীয়-স্বজনকে আমরা হারিয়েছি। গত কদিন ধরে করোনায় আমাদের দেশে একশ;র উপরে মৃত্যু হচ্ছে। আমরা কেউ জানি না, বৈশ্বিক এ মহামারির শেষ কোথায়?মহামারিসহ সব বিপদ-আপদ
আল্লাহ তাআলা তিন ধরনের লোককে কেয়ামতের দিন মেশক আম্বরের টিলার ওপর অবস্থান করাবেন। এ তিন শ্রেণির মানুষ বিশেষ ইবাদতের আমলকারী। যাদের মর্যাদা সম্পর্কে একাধিক হাদিসে সুসংবাদ দিয়েছেন বিশ্বনবি। এসব লোকদের বিশেষ পুরস্কার কী? তাদের পরিচয়ই
রাসুলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জীবনে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। তিনিই কল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণ এবং অন্যায়মূলক কাজ থেকে বিরত থাকতে মুসলিম উম্মাহর জন্য অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় আদর্শ। সত্যবাদিতাও এমনই একটি গুণ ও পালনীয় আমল।
সম্প্রতি ঢাকার মগবাজারে ঘটে গেলো ভয়াবহ বিস্ফোরণ। এ দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৮ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি অর্ধশতাধিক আহত হয়েছে। হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া এসব দুর্ঘটনা নিঃসন্দেহে হৃদয়বিদারক। হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া এমন দুর্ঘটনা মাঝে মধ্যেই