ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করতে কে না চায়। মুসলিম উম্মাহর সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ চাওয়া হচ্ছে ঈমানি মৃত্যু। যে মৃত্যুতে রয়েছে প্রশান্তি ও চূড়ান্ত সফলতা। নামাজরত অবস্থায় মৃত্যু কিংবা কুরআন তেলাওয়াতরত অবস্থায় মৃত্যুই কেবল উত্তম মৃত্যুর নিদর্শন
গোনাহমুক্ত সময় মানুষের জন্য সেরা উপহার। আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে মুক্ত থাকা মহান আল্লাহর অনুগ্রহও বটে। মানুষের জন্য গোনাহমুক্ত এমন কিছু সময়ের বর্ণনা দিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তাহলো-
১.অপ্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায়
অনেকেই দ্বিধা-দ্বন্দ্বে থাকেন যে,
সাদকায়ে জারিয়া। যে সাদকা বা দানের ফজিলত মৃত্যুর পরও থাকে চলমান। হাদিসে পাকে সাদকায়ে জারিয়ার অন্যতম কয়েকটি খাতের কথা এসেছে। কিন্তু গাছ লাগানোও কি সাদকায়ে জারিয়া? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
গাছ লাগানো সাদকায়ে জারিয়ার
১. হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমআর দিনের আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, এতে (এ দিনে) কিছু সময় আছে এমন, যখন কোনো মুসলিম বান্দা দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করে
আল্লাহর পক্ষ থেকে হজরত মরিয়মের প্রতি অসাধারণ সব নেয়ামত দেখে বৃদ্ধ বয়সে পয়গাম্বর জাকারিয়া আলাইহিস সালামের সন্তানের আকাঙ্ক্ষা জন্মে। নিঃসন্তান হজরত জাকারিয়া আলাইহিস সালাম বৃদ্ধ বয়সে আল্লাহর কাছে পুত-পবিত্র নেক সন্তান কামনা করেছেন।উম্মতে মুহাম্মাদির জন্য
শয়তানের সবচেয়ে পছন্দনীয় কাজ হলো মানুষের মাঝে ফেতনা সৃষ্টি করা। কুরআনের ভাষায় ফেতনা হত্যার চেয়েও জঘন্য অপরাধ। আর এ কাজেই শয়তান সবচেয়ে বেশি খুশি হয়। তাহলে শয়তানের বেশি খুশি হওয়া কাজ ফেতনা থেকে বাঁচার উপায়
চারটি গোনাহের কাজ করা ব্যক্তি কখনও আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে না। তাদের এ চারিত্রিক ত্রুটিগুলো দুনিয়া ও পরকালকে ধ্বংস করে দেয়। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ ত্রুটিগুলো তুলে ধরেছেন।
অনেকেই বলে থাকেন যে, কুরবানির গোশত তিন দিনে বেশি রাখা যাবে না। তিন দিনের মধ্যেই তা খেয়ে বা দান করে শেষ করতে হবে। এ কথাটি কি সঠিক?
এ বিষয় সুস্পষ্ট হওয়া দরকার যে, কুরবানির গোশত তিন