জীবন পরিচালনা এবং বেঁচে থাকার তাগিদে আয়-উপার্জন ও উত্তম জীবিকার বিকল্প নেই। নিজের শ্রমে উপার্জিত অর্থ যেমন সেরা তেমনি জীবিকা বা আহারের জন্যও নিজের শ্রমের আয়-উপার্জনই সর্বোত্তম। হাদিসের দুইটি সুস্পষ্ট বর্ণনায় তা ফুটে ওঠেছে। এ
ফল-ফলাদির মৌসুম এলেই সাহাবায়ে কেরাম মৌসুমের নতুন নতুন ফল প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দরবারে নিয়ে যেতেন। তিনি নতুন ফল পেলে বা দেখলেই দোয়া পড়তেন। হাদিসে বর্ণিত সেই দোয়াটি কী?হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু
বাবা সন্তানের জন্য জান্নাতের মধ্যবর্তী দরজা। সন্তান চাইলে জান্নাতের এ দরজা যেমন নষ্ট করতে পারে আবার চাইলে তা রক্ষাও করতে পারে। বাবার প্রতি যথাযথ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমেই সন্তান জান্নাতের এ মর্যাদা ও সম্মান পেতে পারেন।
জীবন পরিচালনা এবং বেঁচে থাকার তাগিদে আয়-উপার্জন ও উত্তম জীবিকার বিকল্প নেই। নিজের শ্রমে উপার্জিত অর্থ যেমন সেরা তেমনি জীবিকা বা আহারের জন্যও নিজের শ্রমের আয়-উপার্জনই সর্বোত্তম। হাদিসের দুইটি সুস্পষ্ট বর্ণনায় তা ফুটে ওঠেছে। এ
সমাজে এমন কিছু বিশেষ গুণের অধিকারী মানুষ আছেন, যাদের জন্য জাহান্নাম হারাম এবং জাহান্নামের জন্য ওই ব্যক্তি হারাম। পরকালে এ প্রতিদান পাওয়ার জন্য ছোট্ট ৩টি গুণই যথেষ্ট। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
জমজম। বহুগুণে সমৃদ্ধ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পাওয়া বরকতময় নেয়ামতের পানি। হজ ও ওমরায় অংশগ্রহণকারীরা এবং জমজমের এ পানি পাওয়ার ক্ষেত্রে সম্ভব্য ব্যক্তিদের জন্য এ পানি পানের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নির্দেশ দিয়েছেন।
বিদায় হজের সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পবিত্র নগরী মক্কায় অবস্থান করছিলেন। সে সময় হজরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু অসুস্থ ছিলেন। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে দেখতে গেলেন। প্রচুর সম্পদের
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মৃতব্যক্তির জন্য দোয়া করতেন। তিনি মসজিদে নববির পাশে অবস্থিত বাকিউল গারক্বাদ নামক কবরস্থানে গিয়েও কবরবাসীর জন্য দোয়া করেছেন। আল্লাহ তাআলা বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করার নির্দেশ