মহামারি করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে নির্ধারিত সংখ্যক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিকে হজে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে হজের কার্যক্রম পুরোপুরি শুরু হয়ে গেছে। আগামী ১৯ জুলাই আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত হওয়ার মাধ্যমে পবিত্র হজ পালন করবেন এবারের অংশগ্রহণকারীরা। হজে অংশগ্রহণকারীদের
আগুনে পুড়ে মৃত্যু অনেক বেশি হৃদয় বিদারক। আর সে দৃশ্য যদি হয় এমন যে, মায়ের খোঁজে মর্গে ভাইয়ের সঙ্গে ছয় বছরের পাখি' তা যে কতবেশি হৃদয় বিদারক; যা বলে/লিখে প্রকাশ করা যায় না। তবে আগুনে
১৪৪২ হিজরির ৯ জিলহজ মোতাবেক আগামী ১৯ জুলাই আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত হওয়ার মাধ্যমেই হজ পালন করবে মুসলিম উম্মাহ। হাদিসের ভাষায়- আল-হাজ্জু আরাফাহ অর্থাৎ আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত হওয়াই হজ। মহামারি করোনার কারণে যথাযথ স্বাস্থ্য নিরাপত্তার মধ্য
সব সময় যাদের দোয়া কবুল করা হয় তারা মুসতাজাবুদ দাওয়াহ। এ ছাড়াও এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যাদের দোয়া আল্লাহ তাআলা সব সময় কবুল করেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন ৬ শ্রেণির ব্যক্তির কথা হাদিসে
কুরবানি না দিলে কী হয়? কুরবানি না দেওয়ার পরিণতিই বা কী? সক্ষম ব্যক্তি কুরবানি না করলে কি গোনাহগার হবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী? কুরবানি আত্মত্যাগের আর্থিক ও আত্মিক অন্যতম ইবাদত। এ ইবাদত প্রত্যেক হিজরি
আল্লাহ তাআলার কাছে জুমআর দিন দুই ঈদের দিনের চেয়েও মর্যাদাবান এবং উত্তম। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এ দিনের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়টি তুলে ধরেছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। এ কারণেই জুমআর দিনটি ইবাদত-বন্দেগিতে অতিবাহিত করার নির্দেশ এসেছে কুরআন
বিপদ মানুষের নিত্যসঙ্গী। যে কোনো সময় বিপদ-আপদ, বালা-মুসিবতে আক্রান্ত হতে পারে মানুষ। কখন কার বিপদ হবে এটা নিশ্চিত করে বলার সুযোগ নেই। এসব বিপদে অনেকেই দিশেহারা ও কিংকর্তব্য বিমূঢ় হয়ে পড়ে। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি
প্রায় দেড় বছর ধরে আমরা মহামারি করোনার সাথে লড়ছি। এরমধ্যে অনেকের আত্মীয়-স্বজনকে আমরা হারিয়েছি। গত কদিন ধরে করোনায় আমাদের দেশে একশ;র উপরে মৃত্যু হচ্ছে। আমরা কেউ জানি না, বৈশ্বিক এ মহামারির শেষ কোথায়?মহামারিসহ সব বিপদ-আপদ