যে ব্যক্তি আল্লাহর জিম্মায় থাকে; তার কোনো ভয় নেই; কোনো চিন্তাও থাকার কথা নয়; আল্লাহর জিম্মা বা নিরাপত্তায় থাকতে ছোট্ট একটি কাজের কথা বলেছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আবার তাদের জন্য বরকতময় দিনের দোয়াও
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বাভাবিক বৃষ্টি দেখলে বলতেন, এটা আল্লাহর রহমত। আবার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হলেই তাঁর মুখমণ্ডল বিবর্ণ হয়ে যেত। বিপদের ভয়ে একবার বের হতেন। আবার প্রবেশ করতেন। কখনো সামনে আসতেন। কখনো পেছনে যেতেন।
হে আমাদের রব! আমাদের থেকে আজাব দূর করুন; নিশ্চয়ই আমরা ঈমান আনলাম। সম্প্রতি সময়ে মহামারি করোনার পাশাপাশি আরেকটি আতঙ্ক খুব বেশি লক্ষণীয়; তাহলো- অনাকাঙ্ক্ষিত বজ্রপাতের ঘটনা। আগে কখনো এতবেশি বজ্রপাত দেখা যায়নি। বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যাও
ইসলাম প্রধান দুই সাহাবি হজরত আবু সাঈদ খুদরি ও আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু এমন একটি আমলের হাদিস বর্ণনা করেছেন। যার আমলকারী কখনো জাহান্নামে যাবে না। জাহান্নামে আগুন তাকে স্পর্শ করবে না। কী সেই আমল? আর
অর্থ না থাকলেও দান-সাদকার সাওয়াব পাওয়া যায় বলেছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। তিনি হাদিসের বিভিন্ন বর্ণনায় তা তুলে ধরেছেন। আবার দান-সাদকায় মেলে দুনিয়া ও পরকালের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত ও মর্যাদা। কিন্তু কীভাবে পাওয়া যাবে দান-সাদকার এসব সাওয়াব
ছোট্ট একটি তাসবিহ ১০০ বার পড়লেই পাওয়া যাবে এক হাজার নেকি। আবার এক হাজার অপরাধের গোনাহ থেকেও মিলবে মুক্তি। এমনকি বজ্রপাত থেকেও রক্ষা পাবে মানুষ! কী সেই ছোট্ট তাসবিহ?হজরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু
অসুস্থ ব্যক্তির সেবা ও সুস্থতার জন্য দোয়া করা সুন্নাত। আবার রোগীকে দেখে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করলে ওই রোগ স্পর্শও করবে না বলেছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সে কারণেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অসুস্থ
জীবন পরিচালনা এবং বেঁচে থাকার তাগিদে আয়-উপার্জন ও উত্তম জীবিকার বিকল্প নেই। নিজের শ্রমে উপার্জিত অর্থ যেমন সেরা তেমনি জীবিকা বা আহারের জন্যও নিজের শ্রমের আয়-উপার্জনই সর্বোত্তম। হাদিসের দুইটি সুস্পষ্ট বর্ণনায় তা ফুটে ওঠেছে। এ