জিকির বা আল্লাহর স্মরণ কেন্দ্রিক হবে মুমিনের জীবন। সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা, ঘুমানোর আগে, পরে কিংবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে সাধ্যমতো সদা-সর্বদা জিহ্বা ও অন্তরকে আল্লাহর স্মরণ তথা জিকিরে আদ্র করে রাখাই মুমিনের কাজ। তবে আল্লাহর
ইসলামে যে কোনে কাজে বিশুদ্ধ নিয়তের গুরুত্ব অনেক বেশি। নিয়তে বিশুদ্ধতা না থাকলে ভালো কাজেরও কোনো মূল্য নেই। এমনকি নিয়তে গরমিল থাকার কারণে ভালো কাজ করেও কঠিন শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। হাদিসের বর্ণনা থেকে তা
চরম বিপদে পড়লে অনেকে দিশেহারা হয়ে যায়। এমনকি আল্লাহর কাছে নিজের মৃত্যু কামনা করতে থাকে। তাই চরম বিপদে হতাশাগ্রস্ত হয়ে মৃত্যু কামনা না করে আল্লাহর কাছে প্রিয় নবির শেখানো ভাষায় দোয়া করা। যেভাবে বলেছেন বিশ্বনবি-
اللَّهُمَّ
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ;গিবত যদিও জবানের গুনাহ কিন্তু এটা জেনা-ব্যভিচারের চেয়েও মারাত্মক অপরাধ। সাহাবায়ে কেরাম এ কথা শুনে আশ্চর্য হলেন; গিবত কীভাবে জেনার চেয়ে মারাত্মক! তারা আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! গিবত
মানুষের সবচেয়ে আপন কে? কে মানুষকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন? কে মানুষকে হাজারো অন্যায়ের পরও দয়া করেন? এর একটিই উত্তর- তিনি হলেন মহান রব। যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। যিনি মানুষকে বিভিন্ন উপায়ে ক্ষমা করেন। মানুষকে তিনি
কাজের ফাঁকে কিংবা অবসরে মানুষ কত কাজই না করে থাকে। কেউ গান শুনে, কেউ নাটক, সিনেমা কিংবা টিকটক জাতীয় মুভি দেখে সময় অতিবাহিত করে। কিন্তু এই অবসর সময় কিংবা কাজের ফাঁকে ছোট ছোট অনেক জিকির
নদেন, বেচাকেনা ও ঋণ পরিশোধে একে অপরের প্রতি কঠোর না হয়ে সহজতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ আমল। সমাজ জীবনে চলতে গেলে পারস্পরিক লেনদেন ও প্রয়োজনে ঋণ আদান-প্রদান করতে হয়। এসব লেনদেন ও ঋণের পরিশোধে সহজতার সুযোগ
প্রতিদিনই মসজিদ থেকে ৫ বার আজান দেয় মুয়াজ্জিন। যারাই মুয়াজ্জিনের আজান শুনবে তাদের জন্য মুয়াজ্জিনের আজানের সঙ্গে সঙ্গে পাঁচবারই ৪টি আমল করা জরুরি। এ ৪টি আমলের নির্দেশ দিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। কী সেই ৪ আমল?
মুয়াজ্জিন যখন