জমজম। বহুগুণে সমৃদ্ধ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পাওয়া বরকতময় নেয়ামতের পানি। হজ ও ওমরায় অংশগ্রহণকারীরা এবং জমজমের এ পানি পাওয়ার ক্ষেত্রে সম্ভব্য ব্যক্তিদের জন্য এ পানি পানের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নির্দেশ দিয়েছেন।
বিদায় হজের সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পবিত্র নগরী মক্কায় অবস্থান করছিলেন। সে সময় হজরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু অসুস্থ ছিলেন। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে দেখতে গেলেন। প্রচুর সম্পদের
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মৃতব্যক্তির জন্য দোয়া করতেন। তিনি মসজিদে নববির পাশে অবস্থিত বাকিউল গারক্বাদ নামক কবরস্থানে গিয়েও কবরবাসীর জন্য দোয়া করেছেন। আল্লাহ তাআলা বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করার নির্দেশ
যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস হজরত শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলবি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হাদিসের একটি ছোট্ট আমলের ৬ টি উপকারিতার কথা বর্ণনা করেছেন। এ উপমহাদেশে তিনি ছিলেন ইলমে হাদিসের বাস্তব নমুনা। আমলটি ছোট এবং সবার জন্যই সহজ। কী সেই আমল?
হাদিসে
ঈদের চাঁদ দেখা গেলে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন ও নিজেদের কল্যাণে একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন। সাহাবায়ে কেরামকে চাঁদ দেখতে বলতেন এবং এ দোয়াটি পড়তেও বলতেন। হাদিসে পাকে এসেছে-
হজরত তালহা ইবনু ওবায়দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
রমজান শেষে যে রাত আসে কিংবা যে রাত পেরুলেই ঈদ উদযাপিত হয় সেই রাতই চাঁদ রাত হিসেবে পরিচিত। এ রাতের ইবাদত-বন্দেগির ফজিলত ও মর্যাদা রমজানের তুলনায় কম নয়। কেননা এ রাতেও অব্যাহত থাকতে রহমত ও
রোজাদার চূড়ান্ত সফলতার লক্ষ্যে ইতেকাফ শুরু করবে। লাইলাতুল কদর পেতে রাত জেগে ইবাদত বন্দেগি করবে মুমিন মুসলমান। লক্ষ্য একটাই রমজানের চূড়ান্ত সফলতা অর্জন করা।বিগত জীবনের গোনাহ মাফের পাশাপাশি জান্নাতের নিশ্চয়তা পাওয়া এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তির
আল্লাহ ভয় সঠিক পথের ওপর অটল ও অবিচল থাকার অন্যতম উপায়। আল্লাহর ভয় ও সৎ মানুষর সংস্পর্শে থাকার সৌভাগ্য সবার হয় না। তাই রমজানের ক্ষমার দশকের তৃতীয় দিনে তাকওয়া ও সালেহিনদের সঙ্গী হতে আল্লাহর কাছে