আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে, নিশ্চয় তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। আর ফেরেশতারা এবং জ্ঞানীরাও আল্লাহ ন্যায়নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত। তিনি ছাড়া অন্য কোনো সত্য ইলাহ্ নেই, (তিনি) পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। সূরা আলে ইমরান-১৮
মানুষ ৪ অবস্থায় মুমিন থাকে না। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-
১. لاَ يَزْنِي الزَّانِي حِينَ يَزْنِي وَهُوَ
সুরা ফাতিহা ও সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি পড়ল যে দোয়াই করা হোক; তা কবুল করা হবে। তাকে কাঙ্ক্ষিত জিনিস দেওয়া হবে। হাদিসে পাকে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিষয়টি সুস্পষ্ট করেছেন এভাবে-
হজরত আবদুল্লাহ ইবনু
অনেকে অডিওতে কোরআন তেলাওয়াত ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে, চাকরি-বাকরি কিংবা পড়ার টেবিলে লেখালেখির কাজে কিংবা ঘরের রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকেন। এভাবে কাজে ব্যস্ত থেকে কোরআন তেলাওয়াত শোনা যাবে কি? কিংবা ঘুমানোর আগে কানে হেড ফোন দিয়ে
ইসলাম পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাকে অত্যন্ত ভালোবাসে ও পছন্দ করে। নোংরামি ও কদর্যপনাকে আদৌ ভালোবাসে না ও পছন্দ করে না। ইসলাম পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন, পরিপাটি ও পবিত্র থাকার প্রতি উৎসাহিত করে। অপরিচ্ছন্ন, অপরিপাটি ও অপবিত্র থাকতে বারণ করে। ইসলাম
ইসলামে শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা অপরিসীম। পৃথিবীর বুকে মানবতার ধর্ম হিসেবে ইসলাম সর্বপ্রথম শ্রমিক সমাজের যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেছে। এখানে শ্রমের মর্যাদা যেমন প্রদান করা হয়েছে, তেমনি একজন শ্রমিকের যথাযোগ্য মর্যাদাও সুনিশ্চিত করা হয়েছে। যা
প্রতিটি মানুষের আচার-ব্যবহারের মাধ্যমে প্রকৃত মনুষ্যত্ববোধের পরিচয় ফুটে ওঠে। তাই মানবজীবনে সুন্দর ব্যবহারের গুরুত্ব অপরিসীম। সেজন্য সবার সঙ্গে সদ্ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে কোরআন। এ প্রসঙ্গে কোরআনে আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, তোমরা মানুষের সঙ্গে উত্তম ও সুন্দর কথা
‘তোমরা নিজেদের মধ্যে একে অন্যের অর্থ-সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস কোরো না এবং মানুষের ধন-সম্পত্তির কিছু অংশ জেনে-শুনে অন্যায়ভাবে গ্রাস করতে তা বিচারকের কাছে পেশ কোরো না। ...কিন্তু পুণ্য আছে কেউ তাকওয়া অবলম্বন করলে। সুতরাং তোমরা দরজা