আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে, নিশ্চয় তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। আর ফেরেশতারা এবং জ্ঞানীরাও আল্লাহ ন্যায়নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত। তিনি ছাড়া অন্য কোনো সত্য ইলাহ্ নেই, (তিনি) পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। সূরা আলে ইমরান-১৮
ধনসম্পদ এবং সন্তান-সন্ততি দুনিয়ার জীবনের একটি সৌন্দর্য মাত্র, আর তোমার প্রভুর কাছে পুরস্কার আর প্রত্যাশিত বস্তু হিসেবে উত্তম হলো স্থায়ী ও চলমান পুণ্যকাজ। -সূরা আল কাহাফ, আয়াত : ৪৬
সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি তার বান্দার ওপর আল কিতাব (আল-কুরআন) নাজিল করেছেন এবং তাতে কোনো প্রকার বক্রতা-জটিলতা রাখেননি। তিনি এটিকে করেছেন সুষম-সুপ্রতিষ্ঠিত তাঁর কঠিন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করার জন্য। আর যেসব মুমিন আমলে সালেহ করে
অনেকে একজনের দোষ অন্যের কাছে বলে বেড়ায়। কারও ব্যক্তিগত এসব দোষ বা জীবনের কোনো ঘটনা অন্যের কাছে বলে বেড়ানো ছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রকাশ করে দেয়। সত্য হলেও এসব দোষ বা ঘটনা বলা কি গুনাহ?
আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে, নিশ্চয় তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। আর ফেরেশতারা এবং জ্ঞানীরাও আল্লাহ ন্যায়নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত। তিনি ছাড়া অন্য কোনো সত্য ইলাহ্ নেই, (তিনি) পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। সূরা আলে ইমরান-১৮
মানুষ ৪ অবস্থায় মুমিন থাকে না। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-
১. لاَ يَزْنِي الزَّانِي حِينَ يَزْنِي وَهُوَ
সুরা ফাতিহা ও সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি পড়ল যে দোয়াই করা হোক; তা কবুল করা হবে। তাকে কাঙ্ক্ষিত জিনিস দেওয়া হবে। হাদিসে পাকে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিষয়টি সুস্পষ্ট করেছেন এভাবে-
হজরত আবদুল্লাহ ইবনু
অনেকে অডিওতে কোরআন তেলাওয়াত ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে, চাকরি-বাকরি কিংবা পড়ার টেবিলে লেখালেখির কাজে কিংবা ঘরের রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকেন। এভাবে কাজে ব্যস্ত থেকে কোরআন তেলাওয়াত শোনা যাবে কি? কিংবা ঘুমানোর আগে কানে হেড ফোন দিয়ে