পারিবারিক জীবনে স্ত্রীর সঙ্গে স্বামীর আচরণ কেমন হবে? নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি তাঁর স্ত্রীদের সঙ্গে উত্তম আচরণ করতেন? স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর আচরণ কেমন ছিল? স্ত্রীর সঙ্গে স্বামীর আচরণ সম্পর্কে কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনাই বা কী?
আল্লাহ
হজ শেষে ফেরার মুহূর্তে হাজিদের মধ্যে ২০ লাখের বেশি পবিত্র কোরআনের কপি বিতরণ করেছে সৌদি আরবের ইসলাম ও দাওয়াহ মন্ত্রণালয়। তারা হাজিদের এগুলো উপহার হিসেবে দেন। বিমানযোগে ফেরা যাত্রীদের জন্য কিং আবদুল আজিজ এয়ারপোর্ট,
আরাফার মাঠে উপস্থিত হওয়াই হজ। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আরাফাতে অবস্থান করাই হলো হজ। (নাসাঈ ৩০৪৪)
এ দিনটিতেই ইসলাম পরিপূর্ণতা পায়। এ বিষয়ে আরাফার দিনে অবতীর্ণ হয়েছে কোরআনে কারিমের সর্বশেষ আয়াত-
اَلۡیَوۡمَ اَکۡمَلۡتُ لَکُمۡ دِیۡنَکُمۡ
সুরা শুরা পবিত্র কোরআনের ৪২তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ। এর ৫ রুকু, ৫৩ আয়াত। শুরা শব্দের অর্থ পরামর্শ । এই সুরায় আল্লাহর অস্তিত্ব ও মহিমা সম্পর্কে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা দিয়ে বলা হয়েছে যে ইসলাম কোনো
আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে, নিশ্চয় তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। আর ফেরেশতারা এবং জ্ঞানীরাও আল্লাহ ন্যায়নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত। তিনি ছাড়া অন্য কোনো সত্য ইলাহ্ নেই, (তিনি) পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। সূরা আলে ইমরান-১৮
ধনসম্পদ এবং সন্তান-সন্ততি দুনিয়ার জীবনের একটি সৌন্দর্য মাত্র, আর তোমার প্রভুর কাছে পুরস্কার আর প্রত্যাশিত বস্তু হিসেবে উত্তম হলো স্থায়ী ও চলমান পুণ্যকাজ। -সূরা আল কাহাফ, আয়াত : ৪৬
সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি তার বান্দার ওপর আল কিতাব (আল-কুরআন) নাজিল করেছেন এবং তাতে কোনো প্রকার বক্রতা-জটিলতা রাখেননি। তিনি এটিকে করেছেন সুষম-সুপ্রতিষ্ঠিত তাঁর কঠিন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করার জন্য। আর যেসব মুমিন আমলে সালেহ করে
অনেকে একজনের দোষ অন্যের কাছে বলে বেড়ায়। কারও ব্যক্তিগত এসব দোষ বা জীবনের কোনো ঘটনা অন্যের কাছে বলে বেড়ানো ছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রকাশ করে দেয়। সত্য হলেও এসব দোষ বা ঘটনা বলা কি গুনাহ?