সম্প্রতি সুইডেন ও ডেনমার্কে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের শীর্ষ আলেমরা। গত সোমবার (২৪ জুলাই) এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে সুইডিশ কনসাল জেনারেল জুলিয়াস লিলেস্ট্রমকে বিশেষ চিঠি দিয়েছে জেরুজালেমভিত্তিক সংস্থা ইসলামিক সুপ্রিম কমিটি। তা
মক্কা ও মদিনার কারণে সৌদি আরব ইসলাম ধর্মের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। একই সঙ্গে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রেও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শীর্ষ তালিকায় স্থান করে নিচ্ছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক র্যাংকিং প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান টাইমস হায়ার এডুকেশনের তথ্যমতে, বিশ্বের পাঁচ শ বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত স্থাপনা আয়া সোফিয়া মসজিদ হওয়ার তিন বছরপূর্তি উদযাপিত হয়েছে। মসজিদ হওয়ার পর দুই কোটি ১০ লাখ লোক তা পরিদর্শন করেন এবং ১৫০ ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেন। সোমবার (২৪ জুলাই) তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মসজিদটিতে ফজর
সুইডেনে বার বার পবিত্র কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে গত ৭ জুলাই সারাবিশ্বের মুসলিমরা একসঙ্গে প্রতিবাদ করে। এদিন বিশ্বের দেশে দেশে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ, আলোচনা সভার মাধ্যমে এ প্রতিবাদ করা হয়। অনেক রাষ্ট্রপ্রধান এক ব্যাপারে বিবৃতি দেন। এবং
আবুধাবির শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদে ৩০ লাখের বেশি দর্শনার্থী পরিদর্শন করেছেন। গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে ৩৩ লাখ ৩৭ হাজার ৭৫৭ জন এ মসজিদ দেখতে যান। আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দি ন্যাশনাল সূত্রে এ তথ্য
সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে ধর্মীয় গ্রন্থ অবমাননার বিরুদ্ধে অভিনব পন্থায় প্রতিবাদ করেন সিরিয়ান বংশোদ্ভূত এক মুসলিম তরুণ। গত শুক্রবার আহমদ আলুশ নামের এই তরুণ পুলিশের অনুমোদন পেয়েও ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গ্রন্থ পোড়ানো
উস্তাদ শফিকুজ্জামান একজন পাকিস্তানি ক্যালিগ্রাফি শিল্পী। দীর্ঘ ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি মসজিদে নববীর সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অবদান রাখছেন। তিনি ২ নভেম্বর ১৯৫৬ পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জন্মগ্রহণ করেন। তুর্কি ক্যালিগ্রাফি শিল্পী হামিদ আইতাক তাঁর শিল্পীজীবনের অনুপ্রেরণা। আরবি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ধর্মীয় জনগোষ্ঠী হিসাবে মুসলিমরা তৃতীয় বৃহত্তম। দেশটির ইতিহাসের সঙ্গে ওৎপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে মুসলমানদের সুদীর্ঘ ইতিহাস। ইতিহাস বলছে, আড়াইশ’ বছর আগেই মার্কিন ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে ইসলাম। তবে মুসলমানদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের টানাপড়েনের সম্পর্কের ইতিহাসও