আবুধাবির শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদে ৩০ লাখের বেশি দর্শনার্থী পরিদর্শন করেছেন। গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে ৩৩ লাখ ৩৭ হাজার ৭৫৭ জন এ মসজিদ দেখতে যান। আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দি ন্যাশনাল সূত্রে এ তথ্য
সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে ধর্মীয় গ্রন্থ অবমাননার বিরুদ্ধে অভিনব পন্থায় প্রতিবাদ করেন সিরিয়ান বংশোদ্ভূত এক মুসলিম তরুণ। গত শুক্রবার আহমদ আলুশ নামের এই তরুণ পুলিশের অনুমোদন পেয়েও ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গ্রন্থ পোড়ানো
উস্তাদ শফিকুজ্জামান একজন পাকিস্তানি ক্যালিগ্রাফি শিল্পী। দীর্ঘ ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি মসজিদে নববীর সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অবদান রাখছেন। তিনি ২ নভেম্বর ১৯৫৬ পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জন্মগ্রহণ করেন। তুর্কি ক্যালিগ্রাফি শিল্পী হামিদ আইতাক তাঁর শিল্পীজীবনের অনুপ্রেরণা। আরবি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ধর্মীয় জনগোষ্ঠী হিসাবে মুসলিমরা তৃতীয় বৃহত্তম। দেশটির ইতিহাসের সঙ্গে ওৎপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে মুসলমানদের সুদীর্ঘ ইতিহাস। ইতিহাস বলছে, আড়াইশ’ বছর আগেই মার্কিন ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে ইসলাম। তবে মুসলমানদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের টানাপড়েনের সম্পর্কের ইতিহাসও
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার স্রেব্রেনিকা গণহত্যার পর থেকে বিভিন্ন সময় গণকবরে পাওয়া যায় নিহতদের দেহাবশেষ। ১৯৯৫ সালের ১১ জুলাই সংঘটিত এ হত্যাকাণ্ডে আট হাজারের বেশি মুসলিম নিহত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর গণহত্যার বার্ষিকীতে মরদেহ সংগ্রহ করে
সুইডেনের পর এবার জার্মানিতে পবিত্র কোরআনে আগুন দেওয়া হয়েছে। সোমবার এ বিষয়ে তুর্কি মুসলিমদের সংগঠন ডিআইটিআইবি বলেছে, দক্ষিণ-পশ্চিম জার্মানিতে মসজিদের সামনে একটি কোরআন পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
ইরানের আইআরআইবি বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, জার্মানির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় মাউল বোর্ন শহরের
সুইডেনে কোরআন অবমাননাকে ইসলামবিদ্বেষ আখ্যা দিয়ে এ ঘৃণ্য ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে মুসলিমবিশ্বের দেশগুলো। সভা, সমাবেশ, বিবৃতির পাশাপাশি অভিনব এক কায়দায় এ ঘটনার প্রতিবাদে অংশ নেন ইরাকের কিছু তরুণ। দেশটির কিরকুক শহরে পবিত্র কোরআন উপহার দেওয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ মুহান্নাদ বিন মুহাম্মদ। তিনি প্রতিযোগিতার পুরো কোরআন হিফজ বিভাগে ছেলেদের মধ্যে তৃতীয় পুরস্কার পান। স্থানীয় সময় গত রবিবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যায় মিনেসোটার এডিনা হাই স্কুল