মহান আল্লাহ দুনিয়াবাসী মানুষের ধৈর্যের পরীক্ষা নেন। আল কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে তোমরা সাহায্য কামনা করো। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ সুরা বাকারা, আয়াত ১৫৩। ওই আয়াতে আল্লাহ সালাতের আগে
পবিত্র কোরআনে কবিদের নিয়ে সুরা আশ-শুআরা নামের একটি পূর্ণ সুরা আছে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর কবিদের তারাই অনুসরণ করে, যারা বিভ্রান্ত। তুমি কি দেখনি যে তারা প্রত্যেকে ময়দানে উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়।’ (সুরা আশ-শুআরা, আয়াত :
মুসলিম নবজাগরণের অন্যতম অগ্রদূত রেনেসাঁর কবি ফররুখ আহমদ; যিনি ছিলেন একজন বিখ্যাত কবি, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক। ইসলামী চিন্তা-চেতনার অত্যধিক প্রভাব আর প্রচুর আরবি ও ফারসি শব্দমালার ব্যবহার ছিল ফররুখ রচনাবলির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ১৯ অক্টোবর
১১ রবিউস সানী, ফাতেহায়ে ইয়াজদাহাম। বড়পীর গাউসুল আজম আব্দুল কাদির জিলানী রহ: এর ওফাত দিবস। জগত বিখ্যাত এ মহান ওলী ৪৭০ হিজরীর রামাদান মাসে পারস্যের জিলানে জন্মগ্রহণ করেন। জিলান শহরকে আরবীতে "কিলান"ও বলা হয়। তার
ইবনে তুফাঈল ছিলেন একজন মুসলিম বহুবিদ্যা- বিশারদ। তিনি একাধারে লেখক, দার্শনিক, ধর্মতত্ত্ববিদ, চিকিৎসক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও উজির ছিলেন। তিনি বিশ্বের প্রথম দার্শনিক উপন্যাস বা দর্শন ভিত্তিক উপন্যাস "হাই ইবনে ইয়াকজান" রচনার জন্য খ্যাতি লাভ করেছিলেন। পাশ্চাত্য
আবু আল আব্বাস আহমাদ ইবনে মোহাম্মাদ ইবন কাসির আল-ফারগানি। অনেকে তার নাম ফারঘানি বলে থাকে। তিনি পশ্চিমা বিশ্বে আলফ্রাগানুস নামে পরিচিত। তিনি কোথাকার মানুষ ছিলেন সেই সম্পর্কে পরিস্কারভাবে কিছু জানা যায় না। তবে ধারণা
আল ফারাবি একটি নাম, একটি ইতিহাস, একটি চেতনা ও একটি বিপ্লব। এই পৃথিবীতে যত ক্ষণজন্মা মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়েছে, বা যাদের পদভারে এই পৃথিবী ধন্য হয়েছে, যারা যুগের পর যুগ এই পৃথিবীতে যুগান্তকারী অবদান রেখে
পুরা নাম আহমদ মহিউদ্দীন পিরি রেইস। তিনি পিরি রেইস নামেই অধিক পরিচিত। তিনি ছিলেন একজন উসমানীয় সামরিক প্রশাসক, যোগাযোগবিদ, মধ্যযুগীয় ভূগোলবিদ এবং মানচিত্রাঙ্কনবিদ। পিরি রেইস আনুমানিক ১৪৬৫ সালে ইস্তাম্বুল নগরীর পশ্চিমাঞ্চল গ্যালিপোলিতে জন্মগ্রহণ করেন।