ঈদুল আজহার নির্ধারিত দিন ১০ জিলহজ। মুসলিম উম্মাহ এ দিনেই পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করে থাকেন। ঈদের নামাজ পড়েন এবং পশু কোরবানি করেন। কিন্তু কোরবানি কি শুধু ১০ জিলহজ সম্পন্ন করতে হবে? নাকি কোরবানির জন্য
এক. আমরা ক্রুদ্ধ এক সময়ে বাস করি। সোশ্যাল মিডিয়াতে সব কিছু শেয়ার করা এটিকে আরো খারাপ করে তোলে। প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আপনার অন্তর্নিহিত তাগিদকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন। আপনাকে সবকিছুর উত্তর দিতে হবে না। আপনি যখন
মৃত্যু অনিবার্য সত্য। জন্ম যার মৃত্যু তার জন্য অবধারিত। এ মৃত্যু থেকে কেউ রেহাই পাবে না। মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য যদি কেউ শক্ত দুর্গে কিংবা গহিন জঙ্গলে লুকিয়ে থাকে, মৃত্যু সেখানেও পাকড়াও করবে। আল্লাহ তায়ালা
কোরবানির জন্য পশু নির্ধারণে মুখের উচ্চারণ দ্বারা নির্দিষ্ট করা যেতে পারে। এভাবে বলা যায় যে- এ পশুটি আমার কোরবানির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো। তবে ভবিষ্যতের জন্য নির্দিষ্ট করা যাবে না। এমন বলা যে- আমি এ
এক. আপনার হৃদয়ে ক্ষোভ এবং খারাপ অনুভূতি রাখবেন না। এটি আপনাকে হতাশ করবে এবং আপনাকে ভারাক্রান্ত করবে। এটি প্রকৃত কিছুরই পরিবর্তন করবে না এবং আপনি কষ্ট ভোগ করতে থাকবেন। এসবকে যেতে দিন। আপনার হৃদয়কে হালকা
সৃষ্টিকর্তা তাঁর সৃষ্টি সম্পর্কে মমত্ব অনুভব করবেন এমনটিই স্বাভাবিক। কারণ প্রতিটি সৃষ্টির পিছনে স্রষ্টার সৃজনশীল মনোভাব কাজ করে। এ মনোভাবই সৃষ্ট জিনিসের প্রতি ভালোবাসার সূত্র হিসেবে ভূমিকা রাখে। মহান আল্লাহ পৃথিবী, গ্রহ-নক্ষত্র, মানুষসহ সব প্রাণী,
আত্মীয়-স্বজন পরস্পরের জন্য আল্লাহর রহমত। মেহমান আল্লাহর পক্ষ থেকে মেজবানের জন্য রহমত নিয়ে হাজির হন। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা আত্মীয়তার সুসম্পর্ক রক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন। সুসম্পর্ক রক্ষা করা দুই পক্ষের উপরই নির্ভর করে। কিন্তু একপক্ষ
রোজা রেখেছেন, সম্পদ আছে ফিতরা দেওয়া ওয়াজিব। রোজা রাখতে পারেননি অবশ্যই ফিদইয়া দেওয়া আবশ্যক। কোনো কারণে রোজা রাখা হয়নি তাতেও কাজা-কাফফারা দিতে হবে। আর এসবই গরিবের হক। আজ রমজানের শেষ দিন। চাঁদ দেখা না গেলেও