আগামী ২৯ জুন শুরু হবে কোরবানি। আজ থেকে কোরবানির আগ পর্যন্ত বিশেষ কিছু কাজ নিষিদ্ধ। কেননা জিলহজ মাসের শুরু থেকে কোরবানির আগ পর্যন্ত ১০ দিন এ কাজগুলো থেকে বিরত থাকা নবিজির সুন্নত। হাদিসের বর্ণনা থেকে
পৃথিবীর সর্বকালের সব মানবকে আদম আ:-এর জীবদ্দশায় তার পৃষ্ঠদেশ থেকে বের করে আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতিপালক সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন। ‘স্মরণ করো, তোমার (রাসূল সা:) প্রতিপালক (আল্লাহ) আদম আ:-এর পৃষ্ঠদেশ হতে তার সব বংশধরকে বের করলেন
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্ম। যা বনী আদমের একে অপরের মাঝে প্রেম-প্রীতি আর ভালোবাসার সু-নিপুণ সৌধ নির্মাণ করে। ভ্রাতৃত্ব্যপূর্ণ ব্যবহার সকলের কাম্য এবং ইসলামের দাবীও বটে। বিশেষ করে নিজ আত্মীয় স্ব-জনের সাথে সু-সম্পর্কের মজবুত আস্হা স্থাপন
মানব জীবনের সূচনালগ্নে একজন মানুষকে শিশু বলা হয়। আমরা প্রত্যেকে এক সময় শিশু ছিলাম। শিশু-কিশোর বলতে আমরা বুঝি বয়সের স্বল্পতার কারণে যাদের দেহ, মন ও মগজ পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হয়নি। আজকের শিশু আগামী প্রজন্মের নাগরিক। আর
জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে বিভিন্ন পেশা অবলম্বন করতে হয়। দিন-রাত কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। নিজের ও পরিবারের ভরণ-পোষণ করতে গিয়ে মানুষ বাধ্যতামূলক এই পরিশ্রমে আত্মনিয়োগ করে। মানুষের এই দৈনন্দিন কাজগুলোও যদি আল্লাহর বিধান ও নবীজি (সা.)-এর
মানুষ জন্মগতভাবে সামাজিক জীব। সমাজ ছাড়া মানুষ কখনো চলতে পারে না। পৃথিবীর প্রথম মানুষ হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে জান্নাতে একা থাকতে দেওয়া হয়নি বরং মা হাওয়া (আ.)-কে সৃষ্টি করে তাঁর সঙ্গে একত্রে বসবাস করতে
রকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—
১. পুনরুত্থানে বিশ্বাস : মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। তাদের
মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় হাবিব মুহাম্মাদ সা:-কে জন্মগতভাবেই শিক্ষকসুলভ আচরণ দান করেছিলেন। তাঁর অনুপম শিক্ষানীতি ও পদ্ধতিতে মুগ্ধ ছিলেন সাহাবিরা। হজরত মুয়াবিয়া রা: বলেন, ‘তাঁর জন্য আমার বাবা ও মা উৎসর্গিত হোক। আমি তাঁর