মুমিন বান্দার জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো তার রব তথা আল্লাহ তায়ালার ভালোবাসা লাভ করা। যে মুমিন আল্লাহ তায়ালার ভালোবাসা লাভ করতে পেরেছে সে মু’মিনের দুনিয়া ও আখিরাত সার্থক ও সফল। আল্লাহ তায়ালা তার নিজ বান্দাদের
বাকশক্তি আল্লাহ প্রদত্ত এক বিশেষ নিয়ামত। বাকশক্তির মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা অন্যান্য সৃষ্টি থেকে মানবজাতিকে পার্থক্য করেছেন। দিয়েছেন শ্রেষ্ঠত্বের আসন। তাই আল্লাহ প্রদত্ত এই মহান নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা বান্দার ওপর আবশ্যক। ভালো ও কল্যাণকর কথা
মানুষের কিছু স্বভাবের কারণে সংসার উন্নতি হয় না। হাদিসের বর্ণনায় তা সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে। সংসারে উন্নতি না হওয়ার সেসব কারণ কী?
১. সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠলে
সকাল সকাল ওঠে যে কোনো কাজ করায় রয়েছে বরকত।
নানা কারণে মানুষের মন খারাপ হতে পারে। সব সময় মন ভালো থাকে না। তা হতে পারে, আর্থিক দুরবস্থা, বিপদ-মসিবত, অসুস্থতা, প্রতারণা কিংবা মানসিক কোনো কষ্ট। এসব কারণে মন খারাপ হলে ভেঙে পড়া যাবে না। কারণ
মালিকের জন্য শ্রমিক নির্বাচন, নিয়োগ ও মজুরি প্রদানে ইসলামে রয়েছে সুস্পষ্ট বক্তব্য। মালিকের প্রধান ও অন্যতম কর্তব্য হচ্ছে কর্মক্ষম, সুদক্ষ, শক্তিমান এবং আমানতদার বিশ্বস্ত ব্যক্তিকে কাজে নিয়োগ দেওয়া। কর্মক্ষম ও আমানতদারীর অভাবে কোনো মালিক পক্ষই
চার আমল মুমিনের মর্যাদা বাড়িয়ে দেয়। যার মধ্যে দুইটি আমল ধরতে হবে আর দুইটি আমল ছাড়তে হবে। কারণ এর মধ্যে দুইটি আমল মানতে হবে যা মানুষের মর্যাদা বাড়িয়ে দেয়। আর দুইটি কাজ ছাড়তে হবে যা
দায়িত্ববোধ ও কর্তব্যপরায়ণতা মানুষের সামগ্রিক জীবনের মৌলিক অনুষঙ্গ। ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজজীবনে যা কিছু সুন্দর ও সুশৃঙ্খল সব কিছুতেই আছে দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের একনিষ্ঠ ভূমিকা। অসুন্দর ও অনিয়মের পেছনে থাকে দায়িত্বহীনতা ও দায়িত্বশীলতার অভাব। আমাদের চারপাশের
ঈদের দিন মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া সুন্নত। এ জন্য ঈদুল ফিতরের দিন সকালে মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে ঈদের নামাজে যাওয়া উত্তম। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঈদের দিন কী খেতেন? তা ওঠে এসেছে হাদিসের বর্ণনায়- আনাস