মানব জীবনের সূচনালগ্নে একজন মানুষকে শিশু বলা হয়। আমরা প্রত্যেকে এক সময় শিশু ছিলাম। শিশু-কিশোর বলতে আমরা বুঝি বয়সের স্বল্পতার কারণে যাদের দেহ, মন ও মগজ পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হয়নি। আজকের শিশু আগামী প্রজন্মের নাগরিক। আর
জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে বিভিন্ন পেশা অবলম্বন করতে হয়। দিন-রাত কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। নিজের ও পরিবারের ভরণ-পোষণ করতে গিয়ে মানুষ বাধ্যতামূলক এই পরিশ্রমে আত্মনিয়োগ করে। মানুষের এই দৈনন্দিন কাজগুলোও যদি আল্লাহর বিধান ও নবীজি (সা.)-এর
মানুষ জন্মগতভাবে সামাজিক জীব। সমাজ ছাড়া মানুষ কখনো চলতে পারে না। পৃথিবীর প্রথম মানুষ হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে জান্নাতে একা থাকতে দেওয়া হয়নি বরং মা হাওয়া (আ.)-কে সৃষ্টি করে তাঁর সঙ্গে একত্রে বসবাস করতে
রকাল বা শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের মৌলিক স্তম্ভের অন্তর্ভুক্ত। এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে—
১. পুনরুত্থানে বিশ্বাস : মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। তাদের
মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় হাবিব মুহাম্মাদ সা:-কে জন্মগতভাবেই শিক্ষকসুলভ আচরণ দান করেছিলেন। তাঁর অনুপম শিক্ষানীতি ও পদ্ধতিতে মুগ্ধ ছিলেন সাহাবিরা। হজরত মুয়াবিয়া রা: বলেন, ‘তাঁর জন্য আমার বাবা ও মা উৎসর্গিত হোক। আমি তাঁর
মুমিন বান্দার জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো তার রব তথা আল্লাহ তায়ালার ভালোবাসা লাভ করা। যে মুমিন আল্লাহ তায়ালার ভালোবাসা লাভ করতে পেরেছে সে মু’মিনের দুনিয়া ও আখিরাত সার্থক ও সফল। আল্লাহ তায়ালা তার নিজ বান্দাদের
বাকশক্তি আল্লাহ প্রদত্ত এক বিশেষ নিয়ামত। বাকশক্তির মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা অন্যান্য সৃষ্টি থেকে মানবজাতিকে পার্থক্য করেছেন। দিয়েছেন শ্রেষ্ঠত্বের আসন। তাই আল্লাহ প্রদত্ত এই মহান নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা বান্দার ওপর আবশ্যক। ভালো ও কল্যাণকর কথা
মানুষের কিছু স্বভাবের কারণে সংসার উন্নতি হয় না। হাদিসের বর্ণনায় তা সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে। সংসারে উন্নতি না হওয়ার সেসব কারণ কী?
১. সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠলে
সকাল সকাল ওঠে যে কোনো কাজ করায় রয়েছে বরকত।